শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

সোনালী ব্যাংকে কি ভাবে একাউন্ট খোলতে হয় দেখুন

ট্রেজারি চালান ফরম পূরন করার নিয়ম

Internet Banking Brack Bank

Brack Bank Account Opening Form Filup

বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৬

ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়া কলেজে ছাত্র শিক্ষকের সাথে পুলিশের সংঘর্সের ঘটনায় এরি ধারা বাহিকতায় ছাত্র শিক্ষক, সাধারন জনগন ও স্থানিয় এমপি সহ, পুলিশের বৃথক বক্তব্য।

ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়া কলেজে ছাত্র শিক্ষকের সাথে পুলিশের সংঘর্সের ঘটনায় এরি ধারা বাহিকতায় ছাত্র শিক্ষক, সাধারন জনগন ও স্থানিয় এমপি সহ, পুলিশের বৃথক বক্তব্য।
ধর্ম মন্ত্রীকে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে আমার বিশ্বাসের তেমন কোন গার্তি না থাকলেউ রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যথেস্ট গার্তি রয়েছে, কারন একজন মন্ত্রী একজন এমপিকে সেইফ করার চেষ্টা করবেন এটাই সাভাবিক বেপার। তবে আমি মনে করি মুসলেম এমপির বিশেষ ভাবে লজ্জিত হওয়া উচিৎ কারন তার এলাকার সমস্যার সমাধান করার ক্ষেত্রে অন্য মন্ত্রীর ভূমিকার বিশেষ প্রয়োজন পরেছে।তাই ধর্ম মন্ত্রীকে স্বাগতম। তবে ধর্ম মন্ত্রী যেহেতু সমস্যার সমাধানের দায়িত্ব নিয়েছেন এবং ছাত্র ও শিক্ষকদের কে আশ্বাস দিয়েছেন ফুলবাড়ীয়া কলেজ কে সরকারী করনের জন্যে, সেহেতু ধর্ম মন্ত্রীর নিকট ও সাধারন জনগনের নিকট কিছু বিষয় পরিস্কার ভাবে তুলে ধরতে চাই যে, বর্তমানে ফুলবাড়ীয়া কলেজের কোন প্রিন্সিপাল নেই কিছুদিন আগ পর্যন্ত জিনি দায়িত্বে ছিলেন তিনি হলেন মুসলেম এমপির দূরবর্তী ভায়রা নাছির উদ্দিন।
নাছির উদ্দিন দায়িত্বে নেই কেন? কারন নাছির উদ্দিন কলেজ ফান্ড থেকে আনুমানিক 22,00,000/- টাকা কথায় বাইশ লক্ষ্য টাকা আত্বসাধ করে পালিয়েছেন। তিনি ক্ষমতাসিন ধলের আত্বিয় বলে পুলিশ তার বিরুদ্ধে কোন মামলা বা অভিযোগ নেয়নি। বরং যিনি মামলা করতে যাবেন তাকেই হয়রানির শিকার হতে হবে।তবে আপনি (ধর্ম মন্ত্রী) ঘটনা স্থলে পরিদর্শন করলে অবশ্যই জানতে পারবেন যে, ছাত্ররা প্রিন্সিপাল এর অপকর্মের বিরুদ্ধে আনন্দলন করেছে, কিন্তু তাতে কোন কাজ হয়নি কারন বেআইনি কাজের সমাধান আইনের মাধ্যেমেই করতে হয়।মুসলেম এমপির কারনেই নাছির উদ্দিনের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেনি কলেজ কমিটি ও ছাত্ররা ফলে 22,00,000/- টাকা উদ্ধার করার ক্ষেত্রে আইনি কোন সহযোগিতা পাউয়া যাচ্ছে না।
মোসলেম এমপির বক্তব্য কি? ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়ার আলোচিত ঘটনার দায় এড়াতে চাচ্ছেন স্থানিয় সংসদ সদস্য মুসলেম এমপি।মুসলেম এমপি তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন যে, সরকার সারা দেশে 2500 কলেজ কে সরকারী করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাই সরকার মুসলেম এমপির কাছে কলেজের তালিকা চেয়েছে এবং সে 3টি কলেজের নাম দিয়েছে সরকারের কাছে। তার মধ্যে সরকার নিজ ইচ্ছায় ফজিলাতুননেসা কে বাছাই করেছেন সরকারী করনের জন্যে। তবে এতে ফজিলাতুননেসা সরকারী হওয়া আর ফুলবাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজ সরকারী না হওয়ার ক্ষেত্রে মুসলেম উদ্দিনের কোন হাত নেই।প্রশ্ন করা হয়েছিল মুসলেম উদ্দিন কে যে, আপনি কি ঘটনা স্থলে গিয়েছিলেন? মুসলেম উদ্দিন বলেন যে, আমি এখনি যাচ্ছিলাম এর মধ্যে সংবাদ কর্মিরা বললো যে ‘স্যার আপনার একটি সাক্ষাত কার আছে’ তাই গটনা স্থলে এখনো যেতে পারিনি।
সাধারন জনগনের বক্তব্য কি? সাধারন জনগন বলছে যে, ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজ সরকারী করনের ক্ষেত্রে উপযোগী, কারন এ প্রতিষ্ঠানে ফজিলাতুননেছা কলেজের চেয়ে ফুলবাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজে ব্যাপক হারে ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা বেশি। ফজিলাতুননেছা কলেজ ও ফুলবাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজের মধ্যে ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা ও পড়া লেখার মান ও শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলের গুনগত মানে ফুলবাড়ীয়া ডিগ্রী কলেজই এগিয়ে আছে। তবে ফজিলাতুননেছা কলেজটি সরকারী করার ক্ষেত্রে স্থানিয় এমপির ভূমিকা আছে বলে মনে করেন সাধারন জনগন । কারন ফজিলাতুননেছা কলেজের নাম করন করা হয়েছিলো প্রথমে মুসলেম এমপির নামে পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করা হয় প্রধান মন্ত্রীর মায়ের নামে। সাধারন জনগন মনে করছেন মুসলেম এমপির বিশেষ কৌশলি পদক্ষেপ আর প্রধান মন্ত্রীনর মায়ের নামে নামকরনই ফজিলাতুননেছা কলেজটি সরকারী হওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে।
কি ঘটেছিলো সেদিন? ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়া কলেজ সরকারী করনের দাবিতে ছাত্র শিক্ষক সম্মিলিত ভাবে সান্তি পূর্ণ আনন্দলনে নেমে ছিলো। আর এ আনন্দলন চলতে থাকে প্রায় 42 দিন। এ আনন্দলনের প্রতি সাধারন মানুষদেরো সমর্র্থন ছিলো।তবে 42তম দিনে হঠাৎ করেই বিনা মামলায় বিনা অনুমুতিতে পুলিশ কলেজে হাজির হয় বিশেষ প্রস্তুতি নিয়ে। ছাত্র শিক্ষকেরা কলেজের বিতরেই অবস্থান করছিলো সেদিন। পুলিশ কিছুখন অপেক্ষা করে কলেজ কেম্পাসের বিতরে প্রবেশ করে এবং ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষকদের উপর অমানুষিক লাঠি চার্জ করে।এতে ছাত্র ছাত্রীরা কলেজ ক্যাম্পাস থেকে দ্রুত বের হয়ে রাস্তা দিয়ে দৌড়াতে থাকে আর তখনই সাধারন মানুষ ও ব্যবসায়িরা বুঝতে পারে যে কলেজের বিতরে ঢুকে পুলিশ অসাভাবিক কিছু করছে। এতে সাধারন মানুষ আতঙ্কিত হয়ে দুকান পাঠ বন্ধ করে রাস্তা দিয়ে দৌড়াতে শুরু করে আরকিছু পুলিশ রাস্তায় এসে যাকে পায় তাকেই লাঠি চার্জ করতে শুরু করে। এতে আফছার আলী নামক একজন বয়স্ক লোকের গায়ে লাঠির আগাত ব্যপক ভাবে লাগায় সে পথেই মারা যান। আর এদিক দিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসের বিতরে কিছু শিক্ষককে আটক করে ফেলে পুলিশ এবং তাদের কে ব্যপক হারে লাঠি দিয়ে বেদরক আগাত করার কারনে ঙ্গিয়ান হারিয়ে ফেলেন একজন শিক্ষক। তাকে হাঁসপাতালে নেওয়ার জন্যে এম্বুলেন্স আনা হলে তাতে পুলিশ বাধা দেয় ছাত্ররা তার প্রান বাচানোর স্বার্থে একটি ভ্যান গাড়ী দিয়ে ময়মনসিংহ হাঁসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তার কিছু খন পর জানা যায় যে সেই শিক্ষক মৃত্যুবরন করেছে। এতে ছাত্রদের মাঝে আরো উওেজনা ছরিয়ে পরে। আর এ উওেজনা থামাতেই পুলিশ ও র‌্যাব যৌথ ভাবে গুলি ও টিয়ারসেল ছুরে ছাত্রদের উপর, আর ছাত্ররা ছুরে ইট পাটকেল। তবে ইট পাটকেলে কোন পুলিশ সদস্যই আগাত প্রাপ্ত হয়নি। 25/30 জন ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষকেরাই আগাত প্রাপ্ত হয়েছিলো পুলিশের লাঠি চার্জে।
সাধারন মানুষেরা সত্যিই সাধারন, কারন তারা কোন আইন জানে না আইন কানোনও বুঝেনা।আর পুলিশ সব আইনই জানে তাদেরকে কোন কিছু শিক্ষিযে পরিয়ে দিতে হয় না কোন উকিলকেউ ফিস দিতে হয় না তাদের মামলা করার ক্ষেত্রে কোন বাধাও নেই। কিন্তু সাধারন কোন মানুষ মামলা করতে চাইলে পুলিশ যদি মামলা না নেয় তাহলে সাধারন মানুষের আর কিছু করারর থাকে না।
পুলিশ এর বক্তব্য কি? পুলিশ কি কারনে বা কোন অভিযুগের ভিক্তিতে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রভেশ করেছিলো বা কার নির্দেশে প্রবেশ করেছিলো তা পুলিশই ভালো বলতে পারবে। কারন সাধারন জনগন বলছে স্থানিয় এমপিই পুলিশ কে উসকিয়ে দিয়েছে আর পুলিশ বলছে তাদের কে এমপি কোন নির্দেশ দেয়নি। যদিও একটি বারের জন্যে হলেও স্থানিয় এমপি পুলিশ কলেজ ক্যাম্পাসের বিতরে প্রবেশ করার বিষয়ে ভালো মন্দ কোন মতামত ব্যক্ত করেনি।অথচ অন্যান্য মন্ত্রীদের কাছে বিষয়টি ঘৃনীত।পথচারীর মৃত্যুর বিষয়টি পুলিশ সাভাবিক ভাবেই নিয়েছে বলছে তার মৃত্যু অন্য কারনে হয়েছে। আবুল কালাম আজাদের মৃত্যু হয়েছে হাঁসপাতালে পুলিশ বলছে তিনি কয়েকদিন আগে থেকেই হাঁসপাতালে ভর্তি। আর হাঁসপাতাল কতৃপক্ষ বলছে না তিনি ঘটনার দিন বেলা 3 টার দিকে এসেছেন হাঁসপাতালে ইসিজি প্রস্তুত করার সময়ই তার মৃত্যু ঘটে। পুলিশ বলছে পুষ্টমেটামে শরীলে কোন দাগ পাওয়া যায়নি।
আর সাধারন মানুষেরা বলছে তার কোন পুষ্টমেটামি হয়নি কারন তার পরিবারের লোকেরা আর কাটাছিরা করতে দেয়নি কারন কি হবে আর কাটা ছিরা করে?।
লাইকআরও প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করুন
মন্তব্য করুন

Islami Bank Saving Account form Filup

রবিবার, ১ মে, ২০১৬

Manufacturer teachers equal rights of workers to build the nation !!!

 















 May Day all the world's people are working great respect and sympathy. All fertilizers in the world for May Day, workers karmacarira weekly working hours set by 5x8 = 40 hours, but the race to build a store teachers in our country does not enjoy this advantage. 6X8 = 48 hours in the teachers' working hours. Where public and private employees work 5 days a week and enjoy two days off / office said. That is, 104 days a year holiday purnadibasa. Teachers enjoy the holiday week, 1 month and 6 days of work / office said. Purnadibasa their annual holidays just 5 days. Altogether 78-80 days a year. 120 days from 116 days of vacation, while other departments.Asacarya but true that the lawyers working for more than 1 day, 8 hours any additional fees / sammani / allowance receives. This 1-day work / office to go to lunch with a teacher who commute costs and costs as it is not taken. This costs less than Rs 250300 nayaarthat at least 52 years, the National Day to day work / office, a teacher of others are getting less than two months' salary. And its offices in the two months to go and eat, are facing additional costs.Unfortunately worked hard over the additional 5 days of our vacation category is considered to be the country's Education Department. As a result of the retirement of the employees other than teachers who deserve to be in financial subidhadhi accounts are widely used in financial losses.Some say the teachers have suffered over the summer holidays chutisaha other. 1- April 18, the date of the summer holidays, but on paper, the government college of arts madhya AESC test, pass and honors degrees were held in check. Where do you vacation?Ironically, any more than the rest of the country (there may be exceptions) all teachers working in public and private institutions (lecturer from the professor) does not enjoy any kind of transportation. Transport officials and employees working in facilities where other institutions are getting. It survived a major part of their monthly expenditure.A nation that does not provide equal rights sramikeradera their teachers, their overall progress has been rotated about discriminatory nanarupa easily understandable ??

সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৬

মাতৃ গর্ভে সন্তান যমজ হওয়ার কারন কি? জানা না থাকলে অবশ্যই আপনি জেনে নিবেন।


আস্ সালামু আলাইকুম।
সবাই ভালো আছেন নিশ্চয়ই? এতক্ষণে উপরের টাইটেল নিশ্চয়ই দেখেছেন? হ্যা মাতৃ গর্ভে যমজ দুই ধরনের হতে পারে ) Fraternal ) Identical.
Fraternal
যমজ দুইটি ভিন্ন ডিম থেকে বিকাশ লাভ করে।
বেশিরভাগ যমজই fraternal আর অসময়ে আকস্মিক প্রারম্ভে গর্ভধারণের কারণে অনেক সময় একই ডিম বিভক্ত হয়ে Identical যমজ সৃষ্টি করে।
কী কী কারণ? . পরিসংখ্যান বলছে, গত কয়েক বছরে যমজ সন্তান প্রসবের হার বেড়েছে চিকিৎসকরা মনে করছেন মাল্টিপ্ল অবুলেশন (Multiple Obulation) এর প্রধান কারণ অর্থাৎ বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসার জন্য যে ওষুধ সেবন করা হয়, সেই ওষুধের সাইড এফেক্ট থেকে যমজ সন্তানের জন্ম হয়৷ . টেস্টটিউব বেবির ক্ষেত্রে একাধিক ভ্রুণ মায়ের গর্ভে ট্রান্সফার করা হয়, এক্ষেত্রেও যমজ সন্তানের জন্ম দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে . বেশি বয়সে প্রেগনেন্সি একটা বড় কারণ বলে মনে করছেন চিকিৎসকমহল৷ . বংশগত কারণ

Al-salamu Alaikum.Indeed, everyone is good? Surely by now you see the title above? Yes, the twin of the mother's womb might be 1) Fraternal ii) Identical.Fraternal twins develop from two separate eggs are received.Most yamajai fraternal. Due to the sudden and untimely pregnancy, and a lot of time at the beginning of the egg split creates Identical twins.What are the reasons? 1. According to statistics, the twin birth rate has increased in the last few years. Doctors are multiple abulesana (Multiple Obulation) is a major cause of infertility drugs are for treatment, side effects from the drugs that are twins. II. Test tube baby in the womb more than one embryo is transferred, the case is likely to give birth to twins. 3. Pregnancy is a major reason seems to be over the age of cikitsakamahala. 4. Hereditary factors.

প্রচণ্ড গরমে কীভাবে সুস্থ থাকা যায়।

During the summer, people are more sick
Becomes. Drihaidresana, this time in addition to fatigue fever, cold, cough is. This is due to the excessive heat of the sun has occurred diseases. So, to stay healthy at the moment we are a little more cautious. If a little cautious and adhere to the rules possible to be healthy this summer. Follow these rules to stay healthy this summer. 1. Drink plenty of water is a problem that most of the heat, the drihaidresana or panisunata.
Due to excessive sweating is the body out of the water. Drihaidresana or water due to the vacancy has occurred. So at the moment we should drink more water than usual. II. Avoid caffeine in your tea or coffee a lot of choice. Phosphoric acid, caffeine in tea or coffee can damage the lining of the digestive tract, which can cause digestive problems. So this time, the national drink caffeine should be avoided. 3. In the morning a lot of people eat breakfast in the morning is not the time or the diet. If the body does not suffer from nutritional breakfast in the morning. Breakfast to get the day's work force. Not eating the right foods to the body due to malnutrition, which causes loss, weakness, and other issues that hit attack has occurred. 4. Avoid Dry Fruits Dry Fruits eat them as a snack. Even though it is rapidly doing it on a hot day should eat less. Dry Fruits Fresh fruit can be eaten instead. 5. Eat less hot meal, try to eat less food that is warm.
Spinach, onion, garlic, Capsicum body the food is hot. Avoid these foods at this time. 6. Eat less sugar and sweet foods are sugar foods increase the body's heat. Avoid honey and molasses. Stop eating extra sugar and sugar foods. 7. Eye protection from the sun's harsh sun and dust, use sunglasses to protect. Do not forget to take an umbrella out of the house at the time. It protects you from the heat of the sun will help you stay healthy.



গরমের সময়টাতে মানুষ বেশি অসুস্থ
হয়ে পড়ে। ড্রিহাইড্রেশন, অবসাদ ছাড়াও এই সময় জ্বর, ঠান্ডা, কাশি হয়ে থাকে। সূর্যের অতিরিক্ত তাপের কারণে এই অসুখগুলো দেখা দিয়ে থাকে। তাই সুস্থ থাকার জন্য এইসময় একটু বেশি সতর্ক থাকতে হয়। একটু সর্তক থাকলে আর কিছু নিয়ম মেনে চলে সুস্থ থাকা সম্ভব এই গরমেও। এই গরমে সুস্থ থাকার জন্য মেনে চলুন এই নিয়মগুলো। ১। প্রচুর পানি পান করুন গরমে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যা হয়ে থাকে, তা হল ড্রিহাইড্রেশন বা পানিশূনতা।
অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণে শরীর থেকে পানি বের হয়ে যায়। যার কারণে ড্রিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতা দেখা দিয়ে থাকে। তাই এইসময় স্বাভাবিক সময়ের থেকে বেশি পরিমাণে পানি পান করা উচিত। ২। ক্যাফিন এড়িয়ে চলুন আপনার চা অথবা কফি অনেক পছন্দ। চা বা কফিতে থাকা ক্যাফিন ফসফরিক অ্যাসিড পরিপাক নালীর আস্তরণে ক্ষতি করে থাকে, যা হজমে সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে। তাই এই সময় ক্যাফিন জাতীয় পানীয় এড়িয়ে চলা উচিত। ৩। সকালে নাস্তা করুন অনেক মানুষ সময় বা ডায়েটের কারণে সকালে নাস্তা করেন না। সকালে নাস্তা না করার কারণে শরীর পুষ্টিহীনতায় ভুগে থাকেন। সারা দিনের কাজের শক্তি পেয়ে থাকেন সকালের নাস্তা থেকে। সঠিক খাবার না খাওয়ার কারণে আপনাকে শরীর পুষ্টিহীনতা সৃষ্টি করে যা পানিশূন্যতা, দূর্বলতা, হিট অ্যাটাক সহ অন্যান্য সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। ৪। ড্রাই ফ্রুটস এড়িয়ে চলুন অনেকেই নাস্তা হিসেবে ড্রাই ফ্রুটস খেয়ে থাকেন। যদিও এটি দ্রুত কাজের শক্তি দিয়ে থাকে তবুও গরমের দিনে এটি কম খাওয়া উচিত। ড্রাই ফ্রুটসের পরিবর্তে ফ্রেশ ফল খাওয়া যেতে পারে। ৫। গরম খাবার কম খান শরীর গরম করে এমন খাবার কম খাওয়ার চেষ্টা করুন।
পালং শাক, পেঁয়াজ, রসুন, ক্যাপসিকাম এই খাবারগুলো শরীরকে গরম করে থাকে। এই সময় এই খাবার গুলো এড়িয়ে চলুন। ৬। মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খান চিনি এবং চিনি জাতীয় খাবার শরীরের তাপ বৃদ্ধি করে থাকে। মধু এবং গুড় এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত চিনি এবং চিনি জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করুন। ৭। চোখের সুরক্ষা সূর্যের কড়া রোদ এবং ধুলাবালি থেকে রক্ষা করার জন্য সানগ্লাস ব্যবহার করুন। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় ছাতা নিতে ভুলবেন না। এটি রোদের তাপ থেকে রক্ষা করে আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।

বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৬

আমার বৈশাখ প্রতিঙ্গা।


আশুন আমরা পুরোনো দিনের বেদণাকে ভূলে নতুন দিনের স্বপ্নকে নতুন ভাবে সাজাই। আমরা সপথ নিয়েছি একে অপরের হাত ধরে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে একে অপরের পাশে থাকবো, এভাবেই হাত ধরে বন্ধুর পাশে বন্ধু, সমাজের পাশে সমাজ, রাষ্ট্রের পাশে রাষ্ট্র থাকবো। আমাদের এ দশের শক্তি হবে সফলতার শক্তি।আমাদের কেউ রোখতে পারবে না। আমরা আগামী সমাজকে নতুন ভাবে গড়ে তুলবো।গড়ে তুলবো আমাদের দেশ জাতী ও আমাদের সুন্দর একটি ভবিষ্যত।

মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০১৬

Check with domestic key components of the skin to remove stains. জেনে নিন ঘরোয়া কী কী উপাদান দিয়ে ত্বকের দাগ দূর করবেন।

A lot of sunshine, dirt and dust, wrong diet and
Black spots on the skin due to anxiety
Staining. With no cream or lotion
Is not easy. In this case, the natural way to remove the stain. That has
No side effects.
What are the components of the domestic skin spots
Below is a list of her published. If you look at these suggestions
Can take.
# Lemon juice
Lemon juice contains plenty of vitamin C, which is
Skin can easily remove black spots. Tulaya
Keep it on the face of lemon juice.
Once dry, rinse with water. Good
Two weeks to get results in the face of regular lemon juice
Apply.
#Oats
Scrub is quite effective as a Oats. Half a cup
Three tablespoons of lemon juice mixed with otasera
Create pack. This pack of five minutes
Massage. Wait until dry.
Get this pack at least twice a week with a scrubbing.
# Jack Powders
Jack, as well as to remove dust spots
Skin soft and smooth. Or rose water
Jack in the face of mixed powders with glisarinera
Apply. After drying off with warm water
Wash.
#Pee nut
Soak in water for 10 nuts all night. Morrow
Jack crushed nuts in the morning with bete
Create and honey mixed pack. This face pack
Wait 30 minutes to set. Now with water
Wash.
# Potato juice
Potato juice mixed with honey and apply to face. The
Black spots on the skin much faster spots
Will be removed.
Tomato juice #
Keep refrigerated tomatoes. From the refrigerator
Cut the tomatoes in cold out
Rub lightly. Black stain on
Thus, in the face at least twice a cold tomato juice
Apply.
# Yellow and milk
Milk and a little lemon juice mixed with turmeric powder and apply to face. After a while warm water
Wash with. This pack at least twice a week
And apply to face.
# Onion juice
Take out the onion juice bete. Now tulaya
Apply this juice on the face of it well.
Or onion juice mixed with honey in the face
You can put it. 0 minutes after washing the face with water
Clear.
# Coconut oil
If regular face massage with coconut oil
Black spots spots will go away easily. If
If your skin is oily, then coconut oil
Is not used.
sour yogurt
0 minutes waiting on for a whole cheese
Please. This pack at least twice a day for four consecutive weeks
Please use. This is beneficial for your skin.
# Advice
1. Regular use a sunscreen before going out in the sun
Please.
II. Keep skin clean all the time.
3. Do not forget to put moisturizers.
4. Wash your face at least twice a day
Please try.
5. Regular sleep eight hours and away from worries
Stay tuned.



অনেক সময রোদ, ময়লা-ধুলাবালি, ভুল ডায়েট
দুশ্চিন্তার কারণে ত্বকে কালো ছোপ ছোপ
দাগ পড়ে। যা কোনো ক্রিম বা লোশন দিয়ে
সহজে যায না। ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপায়ে এই দাগ দূর করতে পারেন। যার কোনো
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই
ঘরোয়া কী কী উপাদান দিয়ে ত্বকের দাগ দূর
করবেন তার একটি তালিকা নিচে প্রকাশ করা হয়েছে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে
নিতে পারেন
#লেবুর রস
লেবুর রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা
ত্বকের কালো দাগ দূর করে সহজেই। তুলায
লেবুর রস নিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে রাখুন।
শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো
ফল পেতে দুই সপ্তাহ নিয়মিত লেবুর রস মুখে
লাগান
#ওটস
স্ক্রাব হিসেবে ওটস বেশ কার্যকর। আধা কাপ
ওটসের সঙ্গে তিন টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে
প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে দিয়ে পাঁচ মিনিট
ম্যাসাজ করুন। শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
সপ্তাহে অন্তত দুদিন এই প্যাক দিয়ে স্ক্রাবিং করুন
#চন্দনের গুঁড
চন্দনের গুঁড়ো কালো দাগ দূর করার পাশাপাশি
ত্বককে নরম মসৃণ করে। গোলাপজল অথবা
গ্লিসারিনের সঙ্গে চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে মুখে
লাগান। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ
ধুয়ে ফেলুন
#কাজুবাদাম
১০টি বাদাম সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন
সকালে বাদাম বেটে এর সঙ্গে চন্দনের গুঁড়ো
মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে
লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে
ধুয়ে ফেলুন
#আলুর রস
আলুর রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। এতে
অনেক দ্রুত ত্বকের কালো ছোপ ছোপ দাগ
দূর হবে
#টমেটোর রস
টমেটো ফ্রিজে রাখুন। এরপর ফ্রিজ থেকে
ঠান্ডা টমেটো বের করে কেটে মুখে
হালকাভাবে ঘষুন। কালো দাগ দূর করতে দিনে
অন্তত দুবার এভাবে মুখে ঠান্ডা টমেটোর রস
লাগান
#হলুদ দুধ
হলুদ গুঁড়োর সঙ্গে দুধ সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। কিছুক্ষণ পর হালকা গরম পানি
দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুদিন এই প্যাক
মুখে লাগান
#পেঁয়াজের রস
পেঁয়াজ বেটে রস বের করে নিন। এবার তুলায
করে এই রস পুরো মুখে ভালো করে লাগান।
অথবা পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে মুখে
লাগাতে পারেন। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে
ফেলুন
#নারকেল তেল
নারকেল তেল দিয়ে নিয়মিত মুখে ম্যাসাজ করলে
কালো ছোপ ছোপ দাগ সহজেই দূর হবে। যদি
আপনার ত্বক তৈলাক্ত হয, তাহলে নারকেল তেল
ব্যবহার না করাই ভালো।
টকদই
টকদই পুরো মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা
করুন। টানা চার সপ্তাহ এই প্যাক দিনে অন্তত দুবার
ব্যবহার করুন। এটি আপনার ত্বকের জন্য উপকারী
#পরামর্শ
. রোদে যাওয়ার আগে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার
করুন।
. ত্বক সব সময পরিষ্কার রাখুন।
. ময়েশ্চারাইজার লাগাতে ভুলবেন না।
. দিনে অন্তত দুবার ভালো করে মুখ ধোয়ার
চেষ্টা করুন।
. নিয়মিত আট ঘণ্টা ঘুমান আর দুশ্চিন্তা থেকে দূরে
থাকুন