শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

আমি প্রধান বিচারপতির দুঃখে দুঃখিত



আমি প্রধান বিচারপতির দুঃখে দুঃখিত, কারন প্রধান বিচারপতির কাছে বিচার ব্যবস্থাকে এবং বিচারকদের নিয়ে কিছু বললে তিনি মর্মাহত হন । আমরাতো সাধারন মানুষেরা অমানুষ, তাই আমাদের যখন আইনের সহযোগিতার প্রয়োজন পরে, বা  পুলিশের সহযোগিতার প্রয়োজন পরে অথবা উকিলের এবং শর্বশেষ বিচারপতির তখন উকিল যেভাবে নাটকীয়ভাবে মামলা সাজান, পুলিশ যেভাবে নাটকীয়ভাবে তদন্ত সম্পন্য করে থাকেন এবং প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, আর সব নাটকের সূত্র মিলিয়ে যখন বিচারপতি মামলার সকল জটিলতা মূলক নিয়মনীতি পার করে দীর্ঘ সময়ের অপেখিত মামলার রায় প্রকাশ করেন। আর সেই রায় নিয়ে যখন একটা জীবন, একটা গৌষ্ঠি, একটা জাতি বা একটা সমাজ অথবা রাষ্ট্র চরম মর্মাহত হন। এই মর্মাহতের তুলনায় কি প্রধান বিচারপতির মর্মাহত হওয়াটা বেশি দুঃখ জনক বলে মনে হয়। প্রধান বিচারপতির ভেবেচিন্তে কথা বলা উচিত কারন আমরা সাধারন মানুষেরা যারা বিশুদ্ধ বিচারের প্রত্যাষায় ভুক্তভূগি তারা কখনো মিথ্যাবাদি না। মানুষ তখনই অসন্তুষ্টিতে ভুগে যখন দীর্ঘ প্রত্যাশিত বিচারের রায় বা মামলা অগুচরেই মিলিয়ে যায় । যত দ্রুত অপরাধ করা সম্ভব হয় তত দ্রুত বিচার করা সম্ভব হয় না। আমি মনে করি এটা বিচার পতিদের বড় ব্যর্থতা কারন আধুনিক যোগে অত্যাধনিক আইন থাকা উচিৎ আর সেখানে আছে ব্রিটিশ আইন । আমি ব্রিটিম আইনকে অশ্রদ্ধা করছি না শুধু বলতে বা বুঝাতে চাচ্ছি যে বর্তমান মানুষদের চিন্তা ভাবনা আর ব্রিটিশ আইনের মধ্যে সিমাবদ্ধতায় নেই। ব্রিটিশ অপরাধ ও সমস্যা গুলো আধুনিক যোগেও আছে কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তিতেউতো তার সমাধান আছে তাহলে অধিকাংশ ব্রিটিশ আইন সংশোধন করা হচ্ছে না কেন? কেন আধুনিকায়ন করা হচ্ছে না? …………